বালিশিরা রিসোর্ট
চায়ের রাজধানী শ্রীমংগলে আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগতম। দৈনন্দিন জীবনের ঝুট-ঝামেলা ত্যাগ করে সকলেরই ইচ্ছে হয় প্রকৃতির সাতগে যুক্ত হতে। ঘন গাছ-পালার সাথে ডাহুক পাখির প্রাকৃতিক ডাক শুনতে কারই না ভালো লাগে। তাই অল্প সময়ের মধ্যে ঘুরে আসতে পারেন আপনার নিকটবর্তী শহর এবং চায়ের রাজধানী শ্রীমংগলে। শুধু ঘুরলেই তো হচ্ছে না রাত্রী-যাপনের জন্যে তো কোথাও থাকতে হবে যা হবে প্রকৃতির কাছাকাছি, শান্ত এবং নীরব।
সেজন্যই শ্রীমংগলে রয়েছে প্রকৃতির সাথে সুসজ্জিত এক মনমুগ্ধকর রিসোর্ট যার নাম বালিশিরা রিসোর্ট।রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ১৯০ কি.মি. দূরে শ্রীমংগলের অবস্থান। ঢাকা থেকে মৌলভীবাজারগামী (হানিফ,শ্যামলী,মামুন, এনা) ব্যানারের যেকোন নন-এসি বাসে চলে আসতে পারবেন এবং ভাড়া নিবে ৩৮০-৬০০ টাকার মধ্যে। অথবা নিজের ব্যাক্তিগত গাড়ি চালিয়ে চলে আসতে পারেন। প্রায় ১.৫ একর জায়গার অবস্থিত এই অপুরুপ বালিশিরা রিসোর্ট। রিসোর্টের চারপাশে রয়েছে এক সুন্দর, স্বছ প্রাকৃতিক ছড়া(বুরবুরিয়া) এবং প্রাকৃতিক পাহাড়। মাত্র ১৮ টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রুম নিয়ে তৈরি এই বালিশিরা রিসোর্ট।
রুমের বারান্দায় বসে এক কাপ চা হাতে নিয়ে উত্তরমুখী পাহাড় ও সুন্দর প্রাকৃতিক ছড়া উপভোগ করতে কারই না ভালো লাগবে?? আর আতিথিয়েতা নিয়ে তাদের রয়েছে বিশেষ পদক্ষেপ যেগুলো আপনাদের কাছে হয়ে থাকবে অবিস্মরণীয়।প্রকৃতির অতি নিকটে প্রকৃতিকে আপন করে নেওয়ার সুযোগ নিয়ে তৈরি হলো এই বালিশিরা রিসোর্ট। নিজের সাধ্যের মধ্যে ও কম সময়ে ঘুরে আসুন শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে।
তাই আর দেরি না করে আপনার মূল্যবান সময় প্রিয় মানুষ ও প্রকৃতির সাথে কাটাতে ও চির স্মরণীয় করে রাখতে আজই ঘুরে অল্প সময়ে ও অল্প খরচে চায়ের রাজধানী শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে।
আর প্রকৃতি উপভোগ করতে দেশের বাইরে যাওয়ার দরকার নেই চলে আসুন দেশের অভ্যন্তরে আপনার আমার সকলের নিকটবর্তী শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে। 🌴
১.শেষের কবিতা
নামটি শুনতেই যেন মনে পড়ে রবী ঠাকুরের চিত্রসৃষ্টির দ্বিতীয় উপন্যাস “শেষের কবিতা” র কথা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষের কবিতার স্মরণে গঠিত বালিশিরা রিসোর্টের একটি নান্দনিক কটেজ।
যার চারপাশে রয়েছে ইট-পাথরের দেয়াল এবং উপরে রয়েছে গ্রামীণ পরিবেশের ছনের ছাউনী। কটেজ থেকে আপনি উপভোগ করতে পারবেন এক সুন্দর পাহাড়ী ছড়া এবং প্রাকৃতিক পাহাড়। কটেজে রাত্রি যাপনের সময় মনে হবে যেন আপনি বাশ বাগানের নিচে এক প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে আছেন। সবথেকে আকর্ষণীয় ব্যাপার হচ্ছে বালিশিরা রিসোর্টের সব রুমগুলো থেকেই পাচ্ছেন পাহাড়ি ছড়ার গুনগুন করে বয়ে চলার শব্দ।
উত্তরদিকমুখী এই শেষের কবিতা রুমটিতে আপনি পাচ্ছেন রুমের সাথে সং্যুক্ত একটি আধুনিক অনুসারী বাথরুম। ১২টি রুমই শীতাতপনিয়ন্ত্রিত।২ জনের এই রুমের মধ্যে উনারা দিচ্ছেন একটি ২লিটার পানির বোতল, কিছু ফলের সমাহার নিয়ে একটি ফলের ঝুড়ি এবং বারান্দায় বসে উত্তরদিকমুখী সুন্দর পাহাড় উপভোগ করার জন্যে কিছু কফির সামগ্রী এবং অন্য আরো রুম এমিনিটিস তো থাকছেই।
তাই আপনার মুল্যবান সময় উপভোগ এবং প্রকৃতিকে কাছ থেকে দেখার জন্য আজই চলে আসুন বালিশিরা রিসোর্টে।
২.অরণ্যের দিনরাত্রি
অরণ্য বলতেই মাথায় চলে আসে বনের সাথে সম্পর্কিত কিছু ব্যাপার। মোট কথায় যা দারাচ্ছে সবুজে ঘেরা এক বনের মধ্যে আলো-আধারের খেলার সমাহার।
বালিশিরা রিসোর্টের আর একটি কটেজের নাম “অরণ্যের দিনরাত্রি”। এই কটেজের বিশেষত্ব হচ্ছে ঘরের চারপাশে ইট-পাথরের দেয়াল থাকলেও উপরের ছাউনিটা ছনের বলতে গেলে কিছুটা নিরিবিলি পরিবেশে অবস্থান এবং প্রকৃতির খুব নিকটে থাকার জন্য তাদের এই সৃষ্টি।
২ জনের জন্য তৈরি এই রুমটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। রুমের বারান্দায় বসে আপনি পাহাড় ও ছড়ার এক অবিরল মিলনস্থলের প্রাকৃতিক দৃশ্য অনুভব করতে পারবেন আর এর সাথে যদি এক কাপ কফি অথবা চা হয় কারই না ভালো লাগে??
রুমটির সাথে আছে সং্যুক্ত একটি আধুনিক বাথরুম সাথে তো গরম পানি আছেই। এর সাথে আরো পাচ্ছেন একটি ২ লিটারের বিশুদ্ধ খাবার পানির বোতল এবং বাহারি ফলের সমাহার নিয়ে ছোট একটি ফলের ঝুড়ি অন্যান্য এমিনিটিস তো থাকছেই। আরো একটি বিশেষত্ব হচ্ছে যখন প্রকৃতি প্রায় নিরব অবস্থানে থাকবে তখন শুনতে পাবেন আপনার রুমের পাশ দিয়ে বয়ে চলা ছড়ার গুনগুন করে বয়ে চলা।
তাই আর দেরি না করে আজই চলে আসুন প্রকৃতির কাছে তাকে আপন করে ভেবে নিতে শ্রীমংগলের নামকরা বালিশিরা রিসোর্টে।
৩.লাল-নীল দীপাবলি
লাল-নীল দীপাবলি হূমায়ূণ আজাদের চমৎকার একটি উপন্যাস। বালিশিরা রিসোর্টের চমৎকার একটি ফ্যামিলি কটেজের নাম হচ্ছে লাল-নীল দীপাবলি। এই কটেজে রয়েছে পাশাপাশি দুইটি রুম।চারপাশের ইট-পাথরের দেয়াল হলেও এর উপরের ছাউনিটি ছনের দেখলেই যেন মনে আসে গ্রামীণ পরিবেশের কথা। দুইটি রুমের মাঝখানে রয়েছে মোটামুটি বেশ বড় একটি কমন স্পেস। যেখানে বসে পরিবারে সকলে সাথে একটি মনমুগ্ধকর সময় কাটাতে পারবেন। দুইটি রুমের সাথেই রয়েছে সং্যুক্ত বারান্দা যেখানের আলাদাভাবে বসে এক কাপ চা খেতে খেতে নিজেকে প্রকৃতিরই এক অংশীদার মনে করতে পারবেন৷ ৪ জনের এই রুমের মধ্যে তারা দিচ্ছেন ২লিটার একটি পানির বোতল, বিভিন্ন ফল-সামগ্রী নিয়ে একটি রসালো ফলের ঝুড়ি, পরিবার অথবা প্রিয় মানুষের সাথে সময় কাটানোর জন্য কফি সামগ্রী এবং অন্যান্য রুম এমিনিটিস তো থাকছেই।
আর উত্তরমুখী বারান্দায় বসে প্রিয় মানুষ বা পরিবারের সাথে এক কাপ কফি খেতে খেতে সময় কাটাতে কারই না ভালো লাগে??
তাই আর দেরি না করে আপনার মূল্যবান সময়গুলো প্রকৃতির সাথে কাটানোর জন্য আজই চলে আসুন আপনার নিকটবর্তী শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে।
৪. কালবেলা
সমরেশ মজুমদারের এক সুন্দর উপন্যাসের নাম কালবেলা।
বালিশিরা রিসোর্টের এক
ধরনের একটি রুমের নাম কালবেলা। ইট-পাথর দিয়ে তৈরি দিত্বল বিশিষ্ট বিল্ডিংএর নিচ তালাতে এই রুমটির অবস্থান। এই রুমটির বিশেষত্ব হচ্ছে রুমটির পিছনে উত্তরমুখী বরাবর একটি সুইমিংপুলের ব্যবস্থা আছে। নান্দনিক ডিসাইনের মাধ্যমে আধুনিক একটি রুপ দেওয়ার চেষ্টা তারা করেছেন। ২ জনের জন্য বরাদ্দ এই শয়ন কক্ষের সাথের সং্যুক্ত আছে আধুনিক সাজে সজ্জিত একটি বাথরুম। সবচেয়ে বড় আকর্ষন হচ্ছে রুমের বারান্দায় আপনার প্রিয় মানুষটির সাথে সুইমিং করতে করতে আপনি উত্তরমুখী পাহাড় এবং এক প্রাকৃতিক ছড়ার মিলনমেলা উপভোগ করতে পারবেন৷ যেন মনে হবে পাহাড়ী কোন এক নদীর কলোরবে মত্ত আছেন আপনি ও আপনার প্রিয় মানুষটি। আর তার সাথে যদি এক কাপ কফি হয় কারোই না ভালো লাগে বলুন তো?
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এই রুমে রাতের বেলা শয়নকক্ষে অনুভব করতে পারবেন ছড়ার গুনগুন করে বয়ে চলার শব্দ। ভুতুড়ে মনে হলেও সম্পুর্ন নিরাপদ এক মনোমুগ্ধকর রিসোর্ট। যা আপনাকের নিয়ে যাবে প্রকৃতির অতিবও নিকটে।
তাই আসুন একবার ঘুরে আসি শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে। উপভোগ করি প্রকৃতি এবং তাদের মনমুগ্ধকর আতিথিয়েতা।
৫.মাধুকরী
বুদ্ধদেব গুহ’র কথা মাথায় আসলেই মনের মধ্যে ঘুরাঘুরি সুপরিচিত নাম মাধুকরীর কথা। মাধুকরী হচ্ছে তার একটি বিখ্যাত বইয়ের নাম।
চায়ের রাজধানী শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টের একটি ফ্যামিলি রুমের নাম মাধুকরী। রুমটি দেখলে মনে হবে চির-সবুজের মধ্যে দোতলা একটি বিল্ডিং এ আপনি আপনার প্রিয় পরিবার নিয়ে একটু প্রকৃতির সাথে সময় কাটাচ্ছেন। যদিও বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে তো আজকাল সবুজের ছিটেও দেখা যায় না। এই ফ্যামিলি রুমের শয়নকক্ষে চারজন সদস্য মিলে থাকতে পারবেন। সংখ্যা যদি বেশি হয় তাহলে এক্সটা একজনের জন্যে আপনাকে গুনতে হবে ১হাজার টাকা। রুমের মধ্যে আপনি পাচ্ছেন চারজনের রুম এমিনিটিস, ২ লিটারের দুইটি বড় পানির বোতল, বিভিন্ন ফলের সমাহার নিয়ে একটি আকর্ষনীয় ফলের ঝুড়ি। পরিবারে সাথে সময় কাটাতে কাটাতে যেন বোরিং না হন তাই থাকছে চারজনের জন্যে কফি পান করার সু-ব্যবস্থা। সকালে থাকছে কম্পলিমেন্টারি বাফেট নাস্তা যেখানে থাকছে ১০ রকমের খাবার ব্যবস্থা সাথে চা এবং কফি তো থাকছেই। রুমের বারান্দায় বসে প্রাকৃতিক ছড়া এবং উত্তরমুখী পাহাড়ের মিলনমেল উপভোগ করতে কারই না ভালো লাগে বলুন তো?? তার সাথে যদি এক কাপ কফি হয় সেই অনুভুতিটা ভুলার নয়। রুমে পাচ্ছেন ২৪ ঘন্টা এয়ারকন্ডিশিনের শীতল হাওয়া। ঘুম থেকে উঠে ভোর বেলা ছড়ার উপর সূর্যের কীরণের খেলা দেখতে এক কাপ কফি পান করা মানুষগুলো খুবই ভালো ভাবে বিষয়টা অনুভব করতে পারবে।
তাই দেরী না করাটাই শ্রেয়। চলুন ঘুরে আসি শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্ট থেকে।
৬. গায়েত্রী সন্ধ্যা
প্রকৃতির নিকটে কারই না ভালো লাগে?? আর যদি একসাথে পাহাড় ও প্রাকৃতিক ছড়ার মিলনমেলা দেখা যায় তা উপভোগ করতে কোন মানুষের ভালো না লাগে?? ছড়ার গুনগুন করে বয়ে চলার শব্দ এখন শুনতে পাওয়া দুর্লভ।
ভাবলেই অবাক হয়ে যাবেন চির সবুজের মধ্যে পাখির কোলাহল একই সাথে বসে পাহাড় ও প্রাকৃতিক ছড়ার বয়ে চলার জয়ধ্বনি এবং হাতে এক কাপ কফি সাথে আপনার প্রিয় মানুষটি।
“হ্যা” ঠিক যেমন ভাবছেন তেমনই পাবেন শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে। বরাবরের মতোই চায়ের রাজধানী আপনাদেরকে জানাচ্ছে স্বাগতম।
প্রকৃতি প্রেমীদের তাদের মনের মতো পরিবেশ উপহার দিতে বালিশিরা রিসোর্ট আপনাদেরকে জানাচ্ছে আবার ও স্বাগতম।
“গায়েত্রী সন্ধ্যা” বালিশিরা রিসোর্টের একটি নান্দনিক রুমের নাম। যেখানে রয়েছে আপনার চাহিদা পূরণের জন্য অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা। রুমটিতে থাকতে পারবে দুইজন কিন্তু একজন যদি বেশি থাকতে হয় তাহলে আপনাকে গুনতে হবে বাড়তি ১ হাজার টাকা। এই রুমটির বিশেষত্ব হচ্ছে রুমটিতে আপনি পাচ্ছেন একটি ১১১ স্কয়ার ফিটের প্রাইভেট সুইমিংপুল যেখানে আপনি অনায়াসে সুইমিং করতে করতে প্রকৃতিকে আরো কাছ থেকে উপভোগ করতে পারবেন। রুমটির বারান্দায় সুইমিংপুলের অবস্থান। সেখানের বারান্দায় বসে পড়ন্ত বিকেলটি পাহাড় ও প্রাকৃতিক ছড়ার মিলনমেলার সাথের এক কাপ কফি নিয়ে কাটানোর অনুভুতি কী বলার মতো??
সেই কফিসামগ্রী ও বালিশিরা রিসোর্টের পক্ষ থেকে আপনাকে উপহার দেওয়া হচ্ছে। এর সাথে পাচ্ছেন রসালো ফলের একটি ঝুড়ি। বালিশিরা রিসোর্টের আতিথিয়েতা নিয়ে কোন চিন্তাই করবেন না। তাদের আতিথিয়েতা অবীস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
দুপুর এবং রাতের খাবারের জন্যে সেখানে রয়েছে সাস্থ্যকর খাবারের ব্যবস্থা।
তাই অনেক দেরি হয়েছে আর দেরি না করে খুব শ্রীঘ্রই ঘুরে আসুন আপনার নিকটবর্তী শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্ট থেকে এবং আপনার মূল্যবান সময়গুলো স্মরণীয় করে আসুন।
৭.সোনালী কাবিন
“চা” শব্দটি মাথায় আসলেই মনে আসে নিজের ব্যস্ত সময়টাকে হালকা করার উপকরণ। এই চায়ের রাজধানী যদি দেখতে চান তাহলে চলে আসতে হবে শ্রীমংগলে। শ্রীমংগলের নজরকরা কিছু প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনাএ এমনভাবে নজর কাড়বে যেন মনে হবে আপনি প্রকৃতির মধ্যে মগ্ন হয়ে আছেন। আর শ্রীমংগলে এসেছেন সেই ব্যস্ততা তাড়ানোর ঔষধ চা খাবেন না তা তো হবে না??
ঘুরতে ঘুরতে যখন খুবই ক্লান্ত হয়ে যাবেন মনটাকে আরো ভালো করার জন্য থাকতে হবে যেকোন এক প্রকৃতির মধ্যে। ভ্রমণপিয়াসীদের বালিশিরা রিসোর্ট জানাচ্ছে স্বাগতম।
শ্রীমংগল শহর থেকে ৩.৫ কি.মি ভিতরে প্রকৃতির অভয় অরন্যের মধ্যে আপনার মূল্যবান সময় কাটাতে চলে আসুন।
বালিশিরা রিসোর্ট আপনাকে উপহার দিচ্ছে প্রকৃতির আরো নিকটে আসার সুযোগ।
“সোনালী কাবিন” বালিশিরা রিসোর্টের একটি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ফ্যামিলি রুমের নাম। যেখানে থাকতে পারবেন আপনার পরিবারের ৪জন সদস্য নিয়ে অতিরিক্ত একজনের জন্যে আপনাকে গুনতে হবে অতিরিক্ত ১হাজার টাকা।রুম ভাড়ার সাথে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন চারজনের জন্যে সকালের বাফেট নাস্তা।এর সাথে আরো পাচ্ছেন ২লিটারের ২ টি পানির বোতল আরো পাচ্ছেন রসালো কিছু ফলের সমাহার নিয়ে ফলের ঝুড়ি। রয়েছে রুমের বারান্দায় বসে পাহাড় ও ছড়ার কোলাহল শোনার জন্য কফি সামগ্রীর সু-ব্যবস্থা।পরিবারের প্রিয় মানুষগুলোর সাথে একটু গ্রামীন- প্রাকৃতিক জীবন-যাপন কাটানোর জন্যে অল্প সময় ও খরচের মধ্যে চলে আসতে পারেন বালিশিরা রিসোর্টে। আর ভ্রমনপিয়াসুদের জন্যে বালিশিরা রিসোর্টের রয়েছে ডিস্কাউন্টের সুযোগ।
তাই চির-সবুজঘেরা প্রকৃতিকে কাছে থেকে দেখতে আজই চট-জলদি করে ঘুরে আসুন বালিশিরা রিসোর্ট থেকে।
৮.এইসব দিন-রাত্রি
প্রকৃতির মলিন দৃশ্য খুজে পাওয়া তো আজ প্রায় আকাশের চাদের মতো। প্রকৃতির এক বিন্ন স্বাদ পেতে ঘুরে আসুন শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্ট থেকে। শ্রীমংগল শহর থেকে ৩.৫ কি.মি ভিতরে গ্রামীন নিরব পরিবেশের মধ্যেই বালিশিরা রিসোর্টের অবস্থান। বন্ধু-বান্ধব/ আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে যদি প্রকৃতির খুব কাছে যেতে আছেন বালিশিরা রিসোর্ট আপনাদেরকে জানাচ্ছে স্বাগতম। দুইজন এক সাথে থাকার জন্য এমনএকটি রুমের নাম হচ্ছে এইসব দিন রাত্রি। কী কাব্যিক মনে হচ্ছে? হ্যা একটু কাব্যিক নাম বটে কিন্তু দৃশ্যগুলো দেখলে আসলেই মনে হবে কাব্যিক প্রকৃতির ছোয়া।
রুমটিতে আছে ১ টি বড় বিছানা যেখানে দুই জন অনায়াসে থাকতে পারবেন। শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এই রুমটিতে পাবেন রুমের সাথে যুক্ত একটু অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার করে তৈরি করা বাথরুম। আরো এমিনিটিস তো সাথে থাকছেই। সাথে পাচ্ছেন দুই জনের জন্যে সকালের ১০ রকমের আইটেম নিয়ে বাফেট নাস্তা। রুমের মধ্যে পাচ্ছেন পানির সু-ব্যবস্থা, শ্রীমংগলের রসালো ফলের সামগ্রী নিয়ে ফলের ঝুড়ি এবং প্রকৃতি উপভোগ করতে করতে আপনার মূল্যবান সময়টুকু কাটাতে কম্পলিমেন্টারি কফি সামগ্রীর সু-ব্যবস্থাও তারা দিচ্ছে।রাতে ও দিনে স্বাস্থ্যকর খাবারের ব্যবস্থা যার জন্য গুনতে হবে অতিরিক্ত কিছু টাকা। রাতের বেলা ছড়ার নিজ স্বাধীন মতো বয়ে চলার শব্দ শোনা ভাবা যায়?? মনে হবে আপনি প্রকৃতিতেই আছেন। আর তা যদি হয় তাতে একটু সাতার কাটার সুযোগ কেমন হয় বলুন তো?? “হ্যাঁ ” তাও আছে। রুমের মধ্যেই পেয়ে যাচ্ছেন একটি প্রাইভেট সুইমিংপুল যেখানে আপনি এবং আপনার বন্ধু বা আপনার প্রিয় মানুষ ছাড়া কেউই থাকবে না। সুন্দর একটি সুইমিং এর সাথে পেয়ে যাচ্ছে পাহাড় ও ছড়ার মিলনমেলা দেখার সুযোগ।
তাই দেরী অনেক হলো সাধ্যের মধ্যে আপনার প্রিয়া মানুষ বাবন্ধু-বান্ধবীদের নিয়ে চলে আসুন প্রকৃতির সাজে সাজা বালিশিরা রিসোর্ট দেখতে।
৯. নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে
ইট-পাথরের দেয়ালের সাথে সাথে বসবাস করতে করতে মনে হয় মাঝেমধ্যে আমরাও রোবটের মতোই হয়ে গেছি, তাই একটু রিলেক্সিয়েশনের দরকার তাহলে চলে আসতে হবে শ্রীমংগলে। শ্রীমংগলের নজরকরা কিছু প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনাএ এমনভাবে নজর কাড়বে যেন মনে হবে আপনি প্রকৃতির মধ্যে মগ্ন হয়ে আছেন। আর প্রকৃতিপ্রেমীদের
বালিশিরা রিসোর্ট জানাচ্ছে স্বাগতম। শ্রীমংগল শহর থেকে ৩.৫ কি.মি ভিতরে প্রকৃতির অভয় অরন্যের মধ্যে আপনার মূল্যবান সময় কাটাতে চলে আসুন।
বালিশিরা রিসোর্ট আপনাকে উপহার দিচ্ছে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার সুযোগ। চিরসবুজ ঘেরা প্রকৃতি এবং সমরেশ মজুমদারের কাব্যিক পাহাড় উপভোগ করতে চলে আসুন। “নীলকণ্ঠ পাখির খোজে” বালিশিরা রিসোর্টের একটি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ফ্যামিলি রুমের নাম। যেখানে থাকতে পারবেন আপনার পরিবারের/ বন্ধুদের/বান্ধবীদের ৪জন সদস্য নিয়ে অতিরিক্ত একজনের জন্যে আপনাকে গুনতে হবে অতিরিক্ত ১হাজার টাকা।রুম ভাড়ার সাথে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন চারজনের জন্যে সকালের বাফেট নাস্তা।এর সাথে আরো পাচ্ছেন ২লিটারের ২ টি পানির বোতল আরো পাচ্ছেন রসালো কিছু ফলের সমাহার নিয়ে ফলের ঝুড়ি। রয়েছে রুমের বারান্দায় বসে পাহাড় ও ছড়ার কোলাহল শোনার জন্য কফি সামগ্রীর সু-ব্যবস্থা।একটু নীরব- প্রাকৃতিক জীবন-যাপন কাটানোর জন্যে অল্প সময় ও খরচের মধ্যে চলে আসতে পারেন বালিশিরা রিসোর্টে। আর ভ্রমনপিয়াসুদের জন্যে বালিশিরা রিসোর্টের রয়েছে ডিস্কাউন্টের সুযোগ।
তাই চির-সবুজঘেরা প্রকৃতিকে ভালোবাসতে অথবা কাছে থেকে উপভোগ করতে আজই চট-জলদি করে ঘুরে আসুন বালিশিরা রিসোর্ট থেকে। একটু দেখে আসুন প্রকৃতির দুর্লভ কিছু দৃশ্য।
১০. প্রজাপতি
প্রকৃতিপ্রেমী ও ভ্রমনপিয়াসুদের ঘুরতে যাওয়ার দৃশ্য দেখলে খুব অদ্ভুত লাগে।। নিজেদের ব্যস্ততার জীবন ফেলে রেখে প্রকৃতিকে নিজের পরিবার মনে করে দূর-দূরান্তে ঘুরতে যাওয়া মানুষগুলো কত স্বাধীন। প্রকৃতি যে দেশের বাইরে গেলেই দেখা যাবে এমন মনে করে হতাশ হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের সংখ্যা অনেক। কিন্তু হতাশ হওয়ার কিছুই নেই?? আপনার অচিরেই অল্প খরচ ও অল্প সময়ের মধ্যে ঘুরে আসুন শ্রীমংগলের কাছে থেকে।ঢাকা থেকে মাত্র ১৮৫ কি.মি. দূরে চায়ের রাজধানী শ্রীমংগল। প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে খুজে নিতে উপভোগ করতে চলে আসুন বালিশিরা রিসোর্ট।
বালিশিরা রিসোর্ট এই প্রথম সুযোগ করে দিয়েছে ভ্রমনপিয়াসুদের নিজের সাধ্যের মধ্যে প্রকৃতির কাছে ছুটে যাওয়া।
পাহাড় ও প্রাকৃতিক উপায়ে বয়ে চলা ছড়ার সৌন্দর্য বর্ধিত দৃশ্য তো আজ দুষ্কর।বালিশিরা রিসোর্টেই আপনি পাবেন প্রকৃতির নিকটে ও এই দূর্লভ চিত্র উপভোগ করার সুযোগ। শহর থেকে ৩.৫ কি.মি ভিতরে গ্রামীন নিরব পরিবেশের মধ্যেই বালিশিরা রিসোর্টের অবস্থান। বন্ধু-বান্ধব,পরিবারের সদস্য ও প্রিয় মানুষগুলোকে নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন বালিশিরা রিসোর্ট থেকে। আর এর মধ্যে যদি চান চার জন একটি রুমেই থাকতে, তার ও ব্যবস্থা আছে। এমন একটি রুমের নাম হচ্ছে প্রজাপতি। কী কাব্যিক মনে হচ্ছে??মনে হচ্ছে প্রজাপতির মতো ডানা ঝাপটাতে?? আর দেরি করবেন না।
রুমটিতে আছে ২ টি বড় বিছানা যেখানে চার জন অনায়াসে থাকতে পারবেন। শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এই রুমটিতে পাবেন রুমের সাথে যুক্ত একটু অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার করে তৈরি করা বাথরুম। আরো এমিনিটিস তো সাথে থাকছেই। সাথে পাচ্ছেন চার জনের জন্যে সকালের ১০ রকমের আইটেম নিয়ে বাফেট নাস্তা। রুমের মধ্যে পাচ্ছেন পানির সু-ব্যবস্থা, শ্রীমংগলের রসালো ফলের সামগ্রী নিয়ে ফলের ঝুড়ি এবং গান-বাজনা বা প্রকৃতি উপভোগ করতে করতে যাতে বোর না হয়ে যান কম্পলিমেন্টারি কফি সামগ্রীর সু-ব্যবস্থা। রাতে ও দিনে স্বাস্থ্যকর খাবারের ব্যবস্থা যার জন্য গুনতে হবে আলাদা কিছু টাকা। রাতের বেলা ছড়ার নিজ স্বাধীন মতো বয়ে চলার শব্দ শোনা ভাবা যায়?? মনে হবে আপনি প্রকৃতিতেই আছেন।
তাই দেরী অনেক হলো সামান্য বাজেট নিয়ে চলে আসুন প্রকৃতির সাজে সাজা বালিশিরা রিসোর্টে।
১১.অগ্নিবীনা
চির-সবুজঘেরা প্রকৃতিতে বসবাস করতে কারই না ইচ্ছে করে???
ইচ্ছে করে শহর থেকে দৌড়ে বের হয়ে গিয়ে একটু নিজের ইচ্ছেমতো প্রকৃতির কাছে তার নিজের রূপে তাকে উপভোগ করতে। যদি আপনার – আমার মধ্যে মনে হয়ে প্রকৃতি উপভোগ করা প্রচুর ব্যয়বহুল। দেশের বাহিরে যেতে হবে তাও প্রচুর সময় সাপেক্ষ ব্যপার।
কিন্ত যদি একটু বিস্তারিত ভেবে বিচার করি আমার নিজের দেশেই অনেক জায়গা আছে যা আমাকে/ আপনাকে ও আপনার প্রিয় পরিবার সদস্যটিকে নিয়ে যাবে প্রকৃতির খুব কাছে।
“হ্যাঁ” ভরসা পাচ্ছেন?? নিঃসন্দেহে ভরসা করতে পারেন..
বালিশিরা রিসোর্ট নিয়ে এসেছে এক নতুন চমক। প্রকৃতি নিয়ে এমন ভাবে তারা রিসোর্টটিকে সাজিয়েছে যেন মনে হবে হাতে তৈরি। কিন্তু না তাদের রিসোর্টটা হাতে তৈরি কিন্তু প্রকৃতি প্রকৃতির নিয়মেই আছে।
রিসোর্টে রয়েছে সৌন্দর্য বর্ধিত পাহাড়। আরো রয়েছে নজর কারা প্রাকৃতিক ছড়া যে বয়ে চলেছে তার নিজের আপন গতিতে কলকল শব্দ করে। সেই ছড়ার শব্দ রাতের আধারে নিরবে শুনতে আরো বেশি উপভোগ করবেন আপনি। আর তার সাথে যদি হয় সুইমিংপুলের সুযোগ তাও আপনার নিজের রুমেই সীমাবদ্ধ কেমন হয় বলুন তো??
“হ্যাঁ” এমন একটি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রুম হচ্ছে অগ্নিবীনা। যেখানে আপনি এবং আপনার পরিবার অথবা আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে থাকতে পারবেন। পাহাড় দেখতে দেখতে ছড়ার বয়ে চলা দেখতে দেখতে নিজে আপনার জন্য নির্ধারিত সুইমিংপুলে গোসল করে নিতে পারেন যা আপনাকে ঝর্নার হালকা স্বাদ দিতে পারবে। আর ভ্রমন আরো রোমাঞ্চকর করতে নামতে পারেন ছড়ার মধ্যে করতে নিজের আপন আনন্দে ঝাপাঝাপি। রুমে থাকছে বিশুদ্ধ পানির সু-ব্যবস্থা, রসালো ফলের সামগ্রী যা আপনার সময়টাকে করে দেবো আরো স্মরণীয়। সন্ধ্যার সময় কফি পান করতে করতে কাটাতে পারেন মূল্যবান সময়।
তাই সাধ্যের মধ্যে প্রকৃতির সাথে আপনার মূল্যবান সময় কাটাতে চলে আসুন চায়ের রাজধানী শ্রীমংগলের বালিশিরা রিসোর্টে।।
- Published in Uncategorized